স্টাফ রিপোর্টার:
কাঠইর ইউপিতে জন্মনিবন্ধন সনদ নিতে এসে ধর্ষণের শিকার হলেন এক প্রবাসীর স্ত্রী। জানা যায়, সদর উপজেলার কাঠইর ইউনিয়নের মাগুরা গ্রামের এক প্রবাসীর স্ত্রী বছর খানেক আগে সন্তানের জন্মনিবন্ধনের সনদপত্র আনতে স্থানীয় শাখাইতি পয়েন্টে ইউনিয়ন পরিষদের অস্থায়ী কার্যালয়ে যান। এসময় পরিচয় হয় ইউপি চেয়ারম্যান মুফতি শামছুল ইসলামের ব্যক্তিগত সহকারী নুতন শাখাইতি গ্রামের হবিবুর রহমানের ছেলে আশরাফ উদ্দিনের সাথে। জন্মনিবন্ধন সনদ দেই দিচ্ছি বলে প্রবাসীর স্ত্রীকে আসা-যাওয়া করতে বাধ্য করে বখাটে আশরাফ। এক পর্যায়ের তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সুনামগঞ্জ শহরের একটি ট্রাভেল্স সহ তাহিরপুরের শিমুলবাগান, আবাসিক হোটেলসহ বিভিন্ন স্থানে নিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। সম্প্রতি বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়। পরে এলাকার পাঁচ গ্রামের মুরুব্বিরা সামাজিক ভাবে একাধিক বৈঠক করেন। এলাকার পঞ্চায়াতের সভাপতি হাজী ইসমাইল আলী জানান, আমরা বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার সালিশ বৈঠক করেছি । বৈঠকে ধর্ষক আশরাফ উদ্দিনের লোকজন দায় শিকার করে ক্ষমা চাওয়ার প্রেক্ষিতে ৪ লাখ টাকা দেনমোহর নির্ধারণ করে প্রবাসীর স্ত্রীকে আশরাফ উদ্দিনের কাছে বিয়ের দেয়ার সিদ্ধান্ত হয় । এলাকার পঞ্চায়েতের রায় অমান্য করায় ধর্ষক আশরাফ উদ্দিনের বিরোদ্ধে এলাকায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। প্রবাসীর স্ত্রী জানান, আমাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার বিভিন্ন স্থানে ধর্ষণ করেছে আশরাফ। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে সালিশ বৈঠক হয়। কিন্তু কোন সুরাহা হয়নি। সে যদি আমাকে বিয়ে না করে তার বিরোদ্ধে আইনি আশ্রয় নেব। স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল গফুর জানান, আশরাফ উদ্দিন ইউপি চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত সহকারী। সে একটি পরিবারকে ধ্বংস করে দিয়েছে। আমি ধর্ষকের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি চাই। কাঠইর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুফতি শামছুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি সঠিক। আশরাফ পঞ্চায়েতের রায়ও মানছে না। আমি অন্যায়কারীর দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি করছি।
কাঠইর ইউপিতে জন্মনিবন্ধন সনদ নিতে এসে ধর্ষণের শিকার হলেন এক প্রবাসীর স্ত্রী। জানা যায়, সদর উপজেলার কাঠইর ইউনিয়নের মাগুরা গ্রামের এক প্রবাসীর স্ত্রী বছর খানেক আগে সন্তানের জন্মনিবন্ধনের সনদপত্র আনতে স্থানীয় শাখাইতি পয়েন্টে ইউনিয়ন পরিষদের অস্থায়ী কার্যালয়ে যান। এসময় পরিচয় হয় ইউপি চেয়ারম্যান মুফতি শামছুল ইসলামের ব্যক্তিগত সহকারী নুতন শাখাইতি গ্রামের হবিবুর রহমানের ছেলে আশরাফ উদ্দিনের সাথে। জন্মনিবন্ধন সনদ দেই দিচ্ছি বলে প্রবাসীর স্ত্রীকে আসা-যাওয়া করতে বাধ্য করে বখাটে আশরাফ। এক পর্যায়ের তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে সুনামগঞ্জ শহরের একটি ট্রাভেল্স সহ তাহিরপুরের শিমুলবাগান, আবাসিক হোটেলসহ বিভিন্ন স্থানে নিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। সম্প্রতি বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়। পরে এলাকার পাঁচ গ্রামের মুরুব্বিরা সামাজিক ভাবে একাধিক বৈঠক করেন। এলাকার পঞ্চায়াতের সভাপতি হাজী ইসমাইল আলী জানান, আমরা বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার সালিশ বৈঠক করেছি । বৈঠকে ধর্ষক আশরাফ উদ্দিনের লোকজন দায় শিকার করে ক্ষমা চাওয়ার প্রেক্ষিতে ৪ লাখ টাকা দেনমোহর নির্ধারণ করে প্রবাসীর স্ত্রীকে আশরাফ উদ্দিনের কাছে বিয়ের দেয়ার সিদ্ধান্ত হয় । এলাকার পঞ্চায়েতের রায় অমান্য করায় ধর্ষক আশরাফ উদ্দিনের বিরোদ্ধে এলাকায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। প্রবাসীর স্ত্রী জানান, আমাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার বিভিন্ন স্থানে ধর্ষণ করেছে আশরাফ। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে সালিশ বৈঠক হয়। কিন্তু কোন সুরাহা হয়নি। সে যদি আমাকে বিয়ে না করে তার বিরোদ্ধে আইনি আশ্রয় নেব। স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল গফুর জানান, আশরাফ উদ্দিন ইউপি চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত সহকারী। সে একটি পরিবারকে ধ্বংস করে দিয়েছে। আমি ধর্ষকের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি চাই। কাঠইর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুফতি শামছুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি সঠিক। আশরাফ পঞ্চায়েতের রায়ও মানছে না। আমি অন্যায়কারীর দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি করছি।