জামালগঞ্জ প্রতিনিধি ::
সুনামগঞ্জ জেলার জামালগঞ্জ উপজেলায় নয়াহালট চাঁনপুর অংশে চামারবাড়ি খালের উপর ব্রিজটি এখন মরণফাঁদ। ব্রিজের চলাচলের সংযোগ অংশের দু’পাশে সৃষ্টি হয়েছে বিশাল গর্ত। যেকোন দুর্ঘটনায় পড়লে একেবারে খালের নীচ অংশে চলে যেতে হবে। এই ব্রিজের উপর দিয়ে মারাত্বক ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে লেগুনা, সিএনজি, অটোবাইক, মোটরসাইকেল ও ধান আনার ট্রলি গাড়ি। সামান্য অসতর্কতায় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। জরুরী ভিত্তিতে ব্রিজের মেরামতসহ দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এই ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ দিয়ে জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ১০টি, ফেনারবাঁক ইউনিয়নের ২০টি গ্রাম, পার্শ্ববর্তী উপজেলা ধর্মপাশা ও মোহনগঞ্জের প্রায় শতাধিক গ্রামের অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ নিয়মিত যাতায়াত করে আসছে। তাদের দৈনন্দিন কাজে উপজেলা এবং জেলা সদরে সুনামগঞ্জ-নেত্রকোনা আসা যাওয়ার একমাত্র পথে অবস্থিত এই ঝুঁকিপূর্ণ ব্রেজ দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। এছাড়াও পাগনা হাওরের আশপাশ গ্রামের কৃষিপণ্য পরিবহনে একমাত্র ভরসা হিসেবে এই ব্রিজটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে করে যেকোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় এসব অঞ্চলের মানুষ যাতায়াত করলেও দিন দিন বড় হয়ে আসছে ব্রিজের সংযোগ র্গতটি। দ্রুত মেরামত না করলে আস্তে আস্তে আরও বড় হয়ে ব্রিজটিতে একেবারে যাতায়াত বন্ধ হয়ে যাবে।
সুনামগঞ্জ জেলার জামালগঞ্জ উপজেলায় নয়াহালট চাঁনপুর অংশে চামারবাড়ি খালের উপর ব্রিজটি এখন মরণফাঁদ। ব্রিজের চলাচলের সংযোগ অংশের দু’পাশে সৃষ্টি হয়েছে বিশাল গর্ত। যেকোন দুর্ঘটনায় পড়লে একেবারে খালের নীচ অংশে চলে যেতে হবে। এই ব্রিজের উপর দিয়ে মারাত্বক ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে লেগুনা, সিএনজি, অটোবাইক, মোটরসাইকেল ও ধান আনার ট্রলি গাড়ি। সামান্য অসতর্কতায় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। জরুরী ভিত্তিতে ব্রিজের মেরামতসহ দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এই ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ দিয়ে জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়নের ১০টি, ফেনারবাঁক ইউনিয়নের ২০টি গ্রাম, পার্শ্ববর্তী উপজেলা ধর্মপাশা ও মোহনগঞ্জের প্রায় শতাধিক গ্রামের অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ নিয়মিত যাতায়াত করে আসছে। তাদের দৈনন্দিন কাজে উপজেলা এবং জেলা সদরে সুনামগঞ্জ-নেত্রকোনা আসা যাওয়ার একমাত্র পথে অবস্থিত এই ঝুঁকিপূর্ণ ব্রেজ দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। এছাড়াও পাগনা হাওরের আশপাশ গ্রামের কৃষিপণ্য পরিবহনে একমাত্র ভরসা হিসেবে এই ব্রিজটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে করে যেকোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। ব্রিজটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় এসব অঞ্চলের মানুষ যাতায়াত করলেও দিন দিন বড় হয়ে আসছে ব্রিজের সংযোগ র্গতটি। দ্রুত মেরামত না করলে আস্তে আস্তে আরও বড় হয়ে ব্রিজটিতে একেবারে যাতায়াত বন্ধ হয়ে যাবে।
ব্রিজ সংলগ্ন চাঁনপুর গ্রামের মুরব্বী মো. নূরুল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলা সদরে কৃষিপণ্য নিয়ে বিক্রি করা এখন দায় হয়ে পড়েছে। ব্রিজের উপর দিয়ে চলতে এখন ভয় হয়। বিশেষ করে ব্রিজের সংযোগ সড়কের দুই পাশে বড় ধরনের দুটি গর্ত থাকায় যেকোনো অপরিচিত লোক বা গাড়ি গর্তে পড়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনার শিকার হতে পারেন। তাই বড় ধরনের দুর্ঘটনার আগেই সংযোগ সড়কটি মেরামত করার দাবি জানাই।’
জামালগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাজ্জাদ মাহমুদ তালুকদার জানান, বিগত বন্যায় ব্রিজের সংযোগের দু’পাশের মাটি সরে যাওয়ায় বড় ধরনের গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। আমি উপজেলা প্রকৌশলী ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানিয়েছে। ব্রিজটির সমস্যার দ্রুত সমাধান না হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।
এ ব্যাপারে উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী মো. আনিসুর রহমান জানান, বিগত বন্যায় ব্রিজের দুই পাশের মাটি সরে যাওয়ায় সংযোগ সড়কে দুইটি গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ব্রিজের কাছাকাছি মাটি না থাকায় আপাতত কাজ করা যাচ্ছে না। দুর্ঘটনা রোধে বিপজ্জনক স্থানটিতে লাল পতাকা টানিয়ে দেওয়া হবে। পানি শুকালে ব্রিজের কাজ করা হবে।
0 coment rios: